October 9, 2024, 4:31 am

সংবাদ শিরোনাম
প্রশাসন সংস্থা ব্রিটিশ আইনের মাধ্যমে শাসন ব্যবস্থা চলতে পারে না-পর্ব ৭ মাতৃভূমির এক ইঞ্চি জমি ছাড় দেওয়া হবে না, পর্ব ৬ স্বাধীন সার্বভৌম মাতৃভূমি রক্ষা করতে হলে প্রতিটি ঘরে সেনাবাহিনী তৈরি করতে হবে(পর্ব-৫) আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজায় শান্তি শৃংখলা বজায় রাখার জন্য সকলকে সজাগ থাকার আহ্বান জামায়াত নেতা মাওলানা মমতাজ উদ্দিনের স্বাধীন সার্বভৌম মাতৃভূমিকে রক্ষা করতে হলে সশস্ত্র ট্রেনিং এর প্রয়োজন। বৈষম্য বিরোধী অভিভাবক ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কমিটির (পর্ব- ৪) ভঙ্গুর রাষ্ট্রকে গড়তে হলে সংস্কার প্রয়োজন=== বৈষম্য বিরোধী অভিভাব ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কেন্দ্রীয় কমিটির ব্যাংক কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত নাটোর পল্লী বিদ্যুত সমিতিতে অদ্ভুতুরে কাণ্ডকীর্তি ভোলা বোরহানউদ্দিনে প্রাথমিক সহকারি শিক্ষকগণের ১০ম গ্রেডের দাবিতে মানববন্ধন শারদীয় দুর্গাপূজায় নিরাপত্তা নিশ্চিত করণের লক্ষে বগুড়ায় বিএনপির মতবিনিময় সভা!

ছেলে নিহতের আড়াই মাস পর আহত বাবার মৃত্যু

ছেলে নিহতের আড়াই মাস পর আহত বাবার মৃত্যু
খুলনা প্রতিনিধি(শিশির রঞ্জন মল্লিক)ঃ 

খুলনার তেরখাদা উপজেলার চাঞ্চল্যকর নাঈম শেখ (২৬) হত্যার আড়াই মাস পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় আহত বাবা পিরু শেখ (৫৫) মারা গেছেন।সোমবার (২১ অক্টোবর) দুপুরে খুলনা মেডিক্যাল কলেজ (খুমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। এর আগে গত ৭ আগস্ট রাত সাড়ে ৩টার দিকে উপজেলার ছাগলাদাহ ইউনিয়নের পহরডাঙ্গা গ্রামে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে বাবাকে বাঁচাতে গিয়ে নাঈম দুর্বৃত্তের হাতে নিহত হন। এ সময় গুরুতর আহত হন নাঈমের বাবা পিরু শেখ। আহত পিরুকে ঢাকা ও খুমেক হাসপাতালে দীর্ঘ আড়াই মাস চিকিৎসা দেওয়া হয়।এ ঘটনায় পরদিন ৮ আগস্ট নিহতের মা মাফুজা বেগম বাদী হয়ে ১৭ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও ১০ থেকে ১২ জনের বিরুদ্ধে তেরখাদা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।জেলা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তোফায়েল আহমেদ বাংলানিউজকে পিরু শেখের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, দীর্ঘ আড়াই মাস নাঈমের বাবা পিরুকে ঢাকায় চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। এক পর্যায়ে পরিবারটি তাকে চিকিৎসা করতে করতে নিঃস্ব হয়ে আবার খুমেক হাসপাতালে নিয়ে এসে তার চিকিৎসা করছিল। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। পিরুর মাথায় বড় ধরনের আঘাত ছিল।তিনি বলেন, ২০ আগস্ট নাঈম হত্যায় মূল পরিকল্পনাকারী ও অর্থ জোগানের অভিযোগে ছাগলাদাহ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এস এম দ্বীন ইসলামকে গ্রেফতার করা হয়। তবে, ইউপি চেয়ারম্যান দীন হাইকোর্ট থেকে জামিন নেন। পরে আদালত তার জামিন বাতিল করেন। এরপর থেকে তিনি পলাতক রয়েছেন।

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর